-->
Toneysoft Blog

*We are Inspire Our Technology,* Blogging, Tutorial,Download,Widget,Windows phone android Apps,Web design,Seo, Outsourcing,Antivirus ...

Latest Post Toneysoft blog:

Featured post

How to get 1000 up Visitor per video on your Youtube channel Make Money part 2

How to get 1000 up Visitor per vidos On your You Tube Visitor and And Money Money Hidden Tips Toneysoft :  উপরের টাইটেল দেখে হইত বুজ...

more awesome post in below Showing posts with label info. Show all postsLevel!
Showing posts with label info. Show all posts

শিক্ষক পদে বড় নিয়োগ আসছে

শিক্ষক পদে বড় নিয়োগ আসছে….


education Ministry Bd
education Ministry Bd 

নতুন নিয়মে বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষক নিয়োগের সিদ্ধান্ত হয়েছে। ফেব্রুয়ারির মাসের শেষদিক থেকে অন্তর্বর্তীকালীন নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু করা সম্ভব হবে। তার আগে গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে বলে বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ) সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে। এ প্রসঙ্গে এনটিআরসিএ-এর পরিচালক তাহসিনুর রহমান বলেন, ‘পরিপত্র অনুসারে নতুন পদ্ধতিতে শিক্ষক নিয়োগ দিতে গেলে প্রায় এক বছর সময় লেগে যাবে। এই সময়ের মধ্যে প্রয়োজনীয় শিক্ষকের অভাবে শিক্ষার্থীদের লেখাপড়া বিঘ্নিত হতে পারে। যেটা কারো কাম্য হতে পারে না। তাই অন্তর্বর্তীকালীন নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু করার সিদ্ধান্ত হয়েছে।’ শিক্ষা মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, দেশে বর্তমানে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক স্তরে এমপিওভুক্ত (মাসিক বেতনের সরকারি অংশ পাওয়া) বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে ২৮ হাজার ৩৮৩টি। এর বাইরেও কয়েক হাজার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান গড়ে উঠেছে। এসব প্রতিষ্ঠানে প্রায় ৪০ হাজার শিক্ষকের পদ খালি রয়েছে। নতুন নিয়মে শিক্ষক নিয়োগ এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ছাড়াও সব বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে বলে জানিয়েছেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব রুহী রহমান। রুহী রহমান বলেন, নিয়োগ প্রক্রিয়ার বিস্তারিত নিয়মকানুন জানিয়ে এনটিআরসিএ-এর পক্ষ থেকে গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে। তার আগে কোনো নিয়োগ দেওয়া হলে তা বৈধ হবে না। তবে কোনো প্রতিষ্ঠান গত বছরের ২২ অক্টোবরের আগে নিয়োগের সার্কুলার দিয়ে থাকলে তারা এখন নিয়োগ সম্পন্ন করতে পারবে। এ পর্যন্ত ১২টি নিবন্ধন পরীক্ষার মাধ্যমে ছয় লাখ প্রার্থী শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হলেও তাদের মধ্যে ৬৪ হাজার ৩২২ জন শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন। নতুন নিয়ম অনুসারে নিবন্ধন সনদের মেয়াদ তিন বছর করা হয়েছে। গত ৩০ ডিসেম্বর শিক্ষা মন্ত্রণালয় এক পরিপত্রের মাধ্যমে বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষক নিয়োগের অনুসরণীয় পদ্ধতি প্রকাশ করে। একই সঙ্গে শিক্ষকদের সব শূন্যপদে নিয়োগ কার্যক্রমের ওপর যে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছিল তা প্রত্যাহার করা হয়। গত ১১ নভেম্বর এক পরিপত্রের মাধ্যমে সরকার ২২ অক্টোবর থেকে শিক্ষকদের সব শূন্যপদে নিয়োগ কার্যক্রম বন্ধ ঘোষণা করে।

এর আগে সরকার গত ২২ অক্টোবর বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ আইন সংশোধনের গেজেট প্রকাশ করে। একই সঙ্গে এনটিআরসিএ-কে সরকারি কর্মকমিশনের (পিএসসি) আদলে ‘বেসরকারি শিক্ষক নির্বাচন কমিশন’-এ রূপান্তরিত করার ঘোষণা দেওয়া হয়। গত ডিসেম্বরে নতুন যে পরিপত্র জারি করা হয়েছে তাতে শিক্ষক নিয়োগের নতুন পদ্ধতি কেবল প্রবেশ পর্যায় (এন্ট্রি লেভেল) তথা স্কুল পর্যায়ে সহকারী শিক্ষক আর কলেজ পর্যায়ে প্রভাষকদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য করা হয়েছে। ফলে প্রধান শিক্ষক, সহকারী প্রধান শিক্ষক কিংবা অধ্যক্ষ, উপাধ্যক্ষ ইত্যাদি পদে নিয়োগের ক্ষমতা ম্যানেজিং কমিটি/গভর্নিং বডির হাতে ফিরে গেছে। এনটিআরসিএ সূত্রে জানা গেছে, নতুন নিয়ম অনুসারে প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান কর্তৃপক্ষ শিক্ষকদের নিয়োগযোগ্য পদের একটি চাহিদাপত্র উপজেলা বা থানা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তার কাছে পাঠাবে। এই শিক্ষা কর্মকর্তা তাঁর এলাকার সব প্রতিষ্ঠানের চাহিদা একীভূত করে প্রতিবছর ৩১ অক্টোবরের মধ্যে জেলা শিক্ষা কর্মকর্তার কাছে পাঠাবেন। জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা সব চাহিদা একীভূত করে এনটিআরসিএ-তে পাঠাবেন। এনটিআরসিএ এই চাহিদার বিপরীতে পরীক্ষা নিয়ে পদ/বিষয়ভিত্তিক জাতীয়-বিভাগ-জেলা-উপজেলা/থানাওয়ারি মেধাক্রম প্রণয়ন করে ফলাফল ঘোষণা করবে।

কিভাবে পাবেন বর্ধিত বেতনের বকেয়া অংশ

কিভাবে পাবেন বর্ধিত বেতনের বকেয়া অংশ


Govt
Govt


চলতি বছরের জানুয়ারিতে ডিসেম্বরের বেতনের সঙ্গে ২০১৫ সালের জুলাই-আগস্ট দুই মাসের আর ফেব্রুয়ারিতে জানুয়ারি মাসের বেতনের সঙ্গে গত সেপ্টেম্বর থেকে নভেম্বর- এ তিন মাসের এরিয়ার হাতে পাবেন। অর্থাৎ নতুন বছরে দেশের ২১ লাখ সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী নতুন কাঠামোর বকেয়া বেতন হাতে পাবেন। তবে সরকারি চাকুরেরা মহার্ঘ্য ভাতা হিসেবে মূল বেতনের ২০ শতাংশ হারে অতিরিক্ত যে অর্থ সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা পেয়ে আসছিলেন, এরিয়ার দেয়ার সময় তা সমন্বয় করে নেয়া হবে।
মন্ত্রিসভায় অনুমোদনের তিন মাস পর অর্থ মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে গত ১৭ ডিসেম্বর (বৃহস্পতিবার) এ সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। এদিকে, নতুন এ বেতন কাঠামো অনুযায়ী পাঁচ বছর চাকরি করলেই পেনশন পাবেন সরকারি কর্মীরা। সপ্তম বেতন কাঠামোতে কমপক্ষে ১০ বছর না হলে কেউ পেনশন পেতেন না।
অষ্টম বেতন কাঠামোতে বলা হয়েছে, সরকারি চাকুরেরা চাইলে অর্জিত ছুটি দিয়ে অবসরোত্তর ছুটি (পিআরএল) সময় ছয় মাস বাড়াতে পারবেন। নতুন বেতন কাঠামোতে সরকারি চাকুরেদের পেনশনের হার ৮০ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৯০ শতাংশে উন্নীত করা হয়েছে; যা গত ১ জুলাই থেকে কার্যকর ধরা হয়েছে। বর্তমানে পিআরএল ভোগরত কর্মচারীরাও পুনঃনির্ধারিত এ সুবিধা পাবেন।
অষ্টম বেতন কাঠামোর প্রকাশিত গেজেট অনুসারে ২০টি গ্রেডের মধ্যে সর্বোচ্চ মূল বেতন ৭৮ হাজার টাকা এবং সর্বনিম্ন মূল বেতন ধরা হয়েছে ৮ হাজার ২৫০ টাকা। গ্রেড ভেদে বেতন বেড়েছে ৯১ থেকে ১০১ শতাংশ। এছাড়া, মন্ত্রিপরিষদ সচিব, মুখ্য সচিব ও এদের সমমর্যাদার পদের বেতন ৮৬ হাজার টাকা এবং জ্যেষ্ঠ সচিব ও সমমর্যাদার পদের বেতন ৮২ হাজার টাকা নির্ধারিত থাকছে।
বিদ্যমান সিলেকশন গ্রেড ও টাইমস্কেল বিলোপ করে গেজেটে বলা হয়েছে, এখন থেকে প্রতি বছরের ১ জুলাইয়ে একসঙ্গে সব সরকারি কর্মচারীর বেতন বাড়বে।
পেনশনের হার
নতুন বেতন স্কেলে একজন কর্মকর্তা ও কর্মচারীর চাকরির প্রথম ৫ বছর পূর্ণ হলে পেনশন পাবেন ২১ শতাংশ হারে। ৬ বছর পূর্ণ হলে ২৪ শতাংশ, ৭ বছর হলে ২৭ শতাংশ, ৮ বছর হলে ৩০ শতাংশ, ৯ বছর হলে ৩৩ শতাংশ এবং ১০ বছর হলে ৩৬ শতাংশ হারে পেনশন পাবেন।
এছাড়া চাকরির বয়স ১১ বছর পূর্ণ হলে ৩৯ শতাংশ, ১২ বছর হলে ৪৩ শতাংশ, ১৩ বছর হলে ৪৭ শতাংশ, ১৪ বছর হলে ৫১ শতাংশ, ১৫ বছর হলে ৫৪ শতাংশ, ১৬ বছর হলে ৫৭ শতাংশ, ১৭ বছর হলে ৬৩ শতাংশ, ১৮ বছর হলে ৬৫ শতাংশ, ১৯ বছর হলে ৬৯ শতাংশ এবং ২০ বছর পূর্ণ হলে ৭২ শতাংশ হারে পেনশন পাবেন সংশ্লিষ্ট চাকরিজীবী।
আর একজন কর্মকর্তা বা কর্মচারীর চাকরির বয়স ২১ বছর পূর্ণ হলে ৭৫ শতাংশ, ২২ বছর হলে ৭৯ শতাংশ, ২৩ বছর হলে ৮৩ শতাংশ, ২৪ বছর হলে ৮৭ শতাংশ এবং ২৫ বছর পূর্ণ হলে ৯০ শতাংশ হারে পেনশন পাবেন তারা।
এক্ষেত্রে কোনো কর্মকর্তা ও কর্মচারী মৃত্যুবরণ করলে বা সরকার গঠিত মেডিকেল বোর্ড কর্তৃক স্থায়ীভাবে অক্ষম ঘোষিত হলে সংশ্লিষ্ট চাকরিজীবী পেনশন পাবেন। পাশাপাশি স্থায়ী পদ বিলুপ্তির কারণে চাকরি থেকে ছাঁটাই হলেও পেনশন পাবেন।
আনুতোষিক হার
বিধান অনুযায়ী একজন চাকরিজীবীকে অবসরকালীন মোট পেনশনের ৫০ শতাংশ বাধ্যতামূলক সমর্পণ করতে হয়। বাকি ৫০ শতাংশ মাসিক নিট পেনশন হিসাবে গ্রহণ অথবা সমর্পণ করতে পারেন। নতুন বেতন স্কেলে পূর্ণ পেনশন সমর্পণ করলে প্রতি এক টাকার বিপরীতে ২৩০ টাকা আনুতোষিক হার বহাল রাখা হয়েছে। তবে পেনশন যোগ্য চাকরিকাল সর্বনিু ১০ বছর থেকে ৫ বছরে কমিয়ে আনার কারণে আনুতোষিক হার পূর্ণ নির্ধারণ করা হয়েছে।
এ ক্ষেত্রে পেনশনযোগ্য চাকরিকাল ৫ থেকে ৯ বছর হলে আনুতোষিকের হার প্রতি এক টাকার বিপরীতে ২৬৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়। এটি পুরনো বেতন কাঠামোতে ছিল না। তবে চাকরিকাল ১০ বছরের বেশি এবং ১৫ বছরের কম হলে আনুতোষিক হার প্রতি এক টাকার বিপরীতে ২৬০ টাকা নির্ধারণ করা হয়। এছাড়া চাকরির বয়স ১৫ বছরের বেশি কিন্তু ২০ বছরের কম হলে আনুতোষিক হার প্রতি এক টাকার বিপরীতে ২৪৫ টাকা এবং চাকরির বয়স ২০ বছরের বেশি হলে আনুতোষিক হার প্রতি এক টাকার বিপরীতে ২৩০ টাকা নির্ধারণ করা হয়।
পেনশন যোগ্যতার আগে মৃত্যুবরণ বা অক্ষম হলে
কোনো সরকারি কর্মকর্তা ও কর্মচারীর চাকরির বয়স ৫ বছর পূর্ণ হওয়ার আগেই স্বাস্থ্যগত কারণে অক্ষম বা মৃত্যু হলেও একটি বিধান রাখা হয়েছে অর্থমন্ত্রণালয়ের প্রজ্ঞাপনে। এতে বলা হয়েছে, চাকরির মেয়াদের প্রতি বছর বা তার অংশবিশেষের জন্য সংশ্লিষ্ট চাকরিজীবীর সর্বশেষ প্রাপ্য বেতনের তিনটি মূল বেতনের সমপরিমাণ অর্থ সহায়তা হিসেবে পাবেন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা বা তার পরিবার। পুরনো বেতন কাঠামোতে এককালীন ১৫ হাজার টাকার আর্থিক সহায়তা দেয়া হতো।
বিধবা স্ত্রীর আজীবন পেনশন
বর্তমান বিধান মতে মৃত চাকরিজীবীর বিধবা স্ত্রী আজীবন পারিবারিক পেনশন পেয়ে থাকেন। এক্ষেত্রে পুনরায় বিয়ে না করার অঙ্গীকারনামা বা প্রত্যয়নপত্র দিতে হয়। নতুন বেতন কাঠামোতে মৃত চাকরিজীবীর স্ত্রীর বয়স ৫০ বছরের ঊর্ধ্বে হলে সে ক্ষেত্রে অঙ্গীকারনামা বা প্রত্যয়নপত্রের প্রয়োজন হবে না।
মৃত নারীর বেসামরিক স্বামীর পারিবারিক পেনশন
পারিবারিক পেনশনের ক্ষেত্রে নারী চাকরিজীবী মারা গেলে, তার বেসামরিক চাকরিজীবী স্বামী আজীবন পারিবারিক পেনশন পেয়ে থাকেন। এক্ষেত্রে শর্ত থাকে স্বামী পুনরায় বিয়ে করতে পারবেন না। তবে নতুন বেতন কাঠামো অনুযায়ী, স্বামী সর্বোচ্চ ১৫ বছর পর্যন্ত পারিবারিক পেনশন ভোগ করতে পারবেন।
অবসরভোগীদের পেনশন বৃদ্ধি
অবসরপ্রাপ্ত পেনশনভোগীর বয়স ৬৫ বছরের বেশি হলে বর্তমান পেনশন যা পাচ্ছেন সেখান থেকে আরও ৫০ শতাংশ বাড়বে। আর বয়স ৬৫ বছরের নিচে হলে বর্তমান প্রাপ্য পেনশনের ৪০ শতাংশ বাড়বে। তবে একজন অবসরভোগীর মাসিক পেনশন যাই হোক না কেন এখন থেকে তিনি সর্বনিু ৩ হাজার টাকা পেনশন পাবেন।
ছুটি নগদায়ন
সরকারি কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের অবসরকালীন অর্জিত ছুটি নগদায়নের বিধান পরিবর্তন করা হয়েছে। পুরনো বেতন কাঠামোতে অর্জিত ছুটি পাওনা সাপেক্ষে ১২ মাসের ছুটি নগদায়ন করা যেত। নতুন কাঠামোতে ১৮ মাসের বেতন নগদায়নের বিধান রাখা হয়েছে। এছাড়া অবসর উত্তর ছুটি এবং ছুটি নগদায়নের ক্ষেত্রে দু'দিনের অর্ধগড় বেতনের ছুটিকে এক দিনের গড় বেতনের ছুটিতে রূপান্তর করা যাবে।

শিক্ষকদের বেতন গ্রেড নিয়ে কাজ করছে উচ্চ পর্যায়ের কমিটি

শিক্ষকদের বেতন গ্রেড নিয়ে কাজ করছে উচ্চ পর্যায়ের কমিটি

govt



সরকারি কলেজের শিক্ষকদের বেতন-গ্রেড নিয়ে উচ্চ পর্যায়ের একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিবের নেতৃত্বে গঠিত এ কমিটি কাজ করছে। শিগগিরই সৃষ্ট জটিলতার সমাধান হবে বলে মনে করে মন্ত্রণালয়। তবে ঠিক কতদিনে সমস্যার সমাধান হবে তার উত্তর জানা নেই সভাপতির।
মঙ্গলবার বিকেলে জাতীয় সংসদে অনুষ্ঠিত শিক্ষা মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠক সূত্রে এ কথা জানা যায়।
সরকারি কলেজের শিক্ষকদের বেতন-গ্রেড নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনার আলোকে গঠিত উচ্চ পর্যায়ের কমিটি শিক্ষকদের বেতন-গ্রেডের বিষয়ে কাজ করছে। অচিরেই এর সুষ্ঠু সমাধান হবে বলে কমিটিকে জানিয়েছে মন্ত্রণালয়।
বৈঠকে শেষে কমিটির সভাপতি মো. আফছারুল আমীন বলেন, উচ্চ পর্যায়ে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। সেই কমিটিই শিক্ষকদের বেতন-গ্রেড নিয়ে সৃষ্ট জটিলতা সমাধানে কাজ করছে। তবে কবে সমাধান হবে সেটা আমাদের জানা নেই। আমি কমিটির কেউ না, তাই কবে মিটিং হবে, কতদিনে সমাধান হবে তার সময়সীমা আমার জানা নেই।
মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা কার্যক্রমে পাঠদান কর্মসূচির জন্য প্রণীত সিলেবাস অনুযায়ী শিক্ষকরা কিভাবে শ্রেণি পাঠদান কার্যক্রম পরিচালনা করেন সে বিষয়ে একটি প্রতিবেদন কমিটির পরবর্তী বৈঠকে উপস্থাপনের সুপারিশ করা হয়।
এছাড়া মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ে বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বেতন ও ভর্তি ফি নির্ধারণ বঙ্গবন্ধু 'শেখ মুজিবুর রহমান ডিজিটাল ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশ বিল ২০১৬' ও 'রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ বিল ২০১৬' সম্পর্কে আরও পরীক্ষা করে কমিটির পরবর্তী বৈঠকে রিপোর্ট দেওয়ার সুপারিশ করে কমিটি।
কমিটির সভাপতি মো. আফছারুল আমীনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত বৈঠকে কমিটির সদস্য গোলাম মোস্তফা, এস এম আবুল কালাম আজাদ এবং মোহা. মামুনুর রশিদ অংশ নেন। এছাড়া বৈঠকে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব, বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের সদস্য, লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগের প্রতিনিধিসহ মন্ত্রণালয় এবং জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন কাঠামো চূড়ান্ত

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন কাঠামো চূড়ান্ত

MPO teachers' salary structure in the final



বেসরকারি স্কুল কলেজ মাদ্রাসার (এমপিওভুক্ত) শিক্ষকদের অষ্টম স্কেলে বেতন আগামী মার্চের এমপিওতে যুক্ত করা হচ্ছে। ফলে আগামী মার্চ থেকেই সারাদেশের এমপিওভুক্ত পাঁচ লাখ বেসরকারি শিক্ষক-কর্মচারী নতুন স্কেলে বর্ধিত বেতন পাবেন। নতুন এই বেতন কাঠামোর সঙ্গে বাড়িভাড়া ৫শ টাকা থেকে বাড়িয়ে ১ হাজার ও চিকিত্সাভাতা ৩শ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৫শ টাকা নির্ধারণ করে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন কাঠামো চূড়ান্ত করেছে অর্থবিভাগ। অর্থ বিভাগ তাদের বেতন-ভাতা চূড়ান্ত করেছে।
মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা জানান, এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বর্ধিত বেতন দিতে প্রয়োজন ২ হাজার ৪০০ কোটি টাকা। এটি সংশোধিত বাজেটে সমন্বয় করা হবে। শিগগির অর্থ বিভাগ থেকে এ টাকা ছাড় করা হবে, যাতে তা ফেব্রুয়ারির বেতনের সঙ্গে সমন্বয় হয়। এটি সমন্বয় হলে তারা মার্চেই নতুন স্কেলে বেতন পাবেন। তবে গত জুলাই থেকে কার্যকর বেতনের পাওনা টাকা কয়েক ধাপে দেয়ার পরিকল্পনা রয়েছে।
চলতি মাস থেকে সব সরকারি কর্মচারী নতুন স্কেলে বেতন পেলেও অর্থ সংকটের কারণে এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের নতুন পে স্কেলে বর্ধিত বেতন দিতে পারেনি শিক্ষা মন্ত্রণালয়। চলতি মাসে তারা ডিসেম্বরের বেতন তুলেছেন আগের (সপ্তম) বেতন স্কেলে।
গত ২০ ডিসেম্বর শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জারি করা প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী তারা নতুন জাতীয় বেতন স্কেলের অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন। কিন্তু অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে তাদের বেতন-ভাতা চূড়ান্ত না করায় এ বাবদ বর্ধিত কোনো টাকা ছাড় হয়নি। এ কারণে তাদের বেতন হয়েছে আগের স্কেলে। এরই মধ্যে অর্থ মন্ত্রণালয় শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের প্রস্তাব পর্যালোচনা করে তাদের বেতন কাঠামো চূড়ান্ত করেছে।
গত ৬ জানুয়ারি শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে অর্থ বিভাগে পাঠানো প্রস্তাবে বলা হয়, সারাদেশের ৪ লাখ ৭৭ হাজার ২২১ শিক্ষক-কর্মচারীকে নতুন পে-স্কেলে গত বছরের ছয় মাসের (জুলাই-ডিসেম্বর) বকেয়া বর্ধিত বেতন দিতে অতিরিক্ত ২ হাজার ৪৬৯ কোটি ২৭ লাখ টাকা প্রয়োজন। এর মধ্যে বেসরকারি স্কুল, কলেজ ও মাদরাসার বেতন-ভাতা বাবদ ২ হাজার ৩৮৩ কোটি ২২ লাখ ৮২ হাজার ৯০০ টাকা এবং কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের জন্য ৮৫ কোটি ৯৪ লাখ ৪৪ হাজার ১৯৪ টাকা বরাদ্দের প্রয়োজন। এ প্রস্তাব পর্যালোচনা করে অর্থ বিভাগ থেকে বর্ধিত বেতন-ভাতা ছাড়ের সম্মতি দেয়া হয়েছে।
অর্থ বিভাগ সূত্র জানিয়েছে, নতুন বেতন স্কেলে বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-কর্মচারীদের ৪৩ দশমিক ৮১ ভাগ বেতন বেড়েছে। ফলে এ খাতে সরকারের ব্যয় বেড়েছে বছরে ৫ হাজার ৩৫৫ কোটি ২৪ লাখ ৮৪ হাজার ৩৫০ টাকা। নতুন স্কেলে এমপিওভুক্ত কলেজের একজন প্রভাষকের মূল বেতন হবে ২২ হাজার টাকা (নবম গ্রেড)। বর্তমানে তারা ১১ হাজার টাকা পাচ্ছেন। সহকারী অধ্যাপকরা পাবেন ৩৫ হাজার ৫০০ টাকা (ষষ্ঠ গ্রেড)। এখন পাচ্ছেন ১৮ হাজার ৫০০ টাকা। আর অধ্যাপকদের বেতন হবে প্রায় ৫০ হাজার টাকা। আগে তা ছিল ২৫ হাজার ৭৫০ টাকা। আর বেসরকারি মাধ্যমিক স্কুলের সহকারী শিক্ষকের মূল বেতন হবে ১০ম গ্রেডে ১৬ হাজার টাকা, যা বর্তমানে ৮ হাজার টাকা। আর জ্যেষ্ঠ সহকারী শিক্ষকের বেতন হবে ২২ হাজার টাকা (নবম গ্রেড), এখন যা ১১ হাজার টাকা।
অন্যদিকে, পে-স্কেলে বৈষম্য দূর করতে টানা ৭২ ঘণ্টার ধর্মঘট শুরু করেছেন সরকারি কলেজ শিক্ষকেরা। গতকাল মঙ্গলবার শুরু হওয়া এই ধর্মঘটের পাশাপাশি দাবি আদায়ে আগামী ৬ ফেব্রুয়ারি থেকে ১১ ফেব্রুয়ারি ক্লাস বর্জন, ১৩ ফেব্রুয়ারি থেকে ১৮ ফেব্রুয়ারি ক্লাস ও পরীক্ষা বর্জন করবেন শিক্ষকরা। এই সময়ের মধ্যে দাবি পূরণ না হলে ২৩ ফেব্রুয়ারি থেকে সারাদেশে পরীক্ষা বর্জনসহ লাগাতার কর্মবিরতি পালন করবে। দাবি আদায়ে এর আগেও কর্মবিরতি পালন করেছেন শিক্ষকরা।
সরকারি কলেজ শিক্ষকদের সমস্যার মধ্যে অন্যতম গ্রেড বৈষম্য দূর করতে তাদের দেয়া সুপারিশ সচিব কমিটির কাছে বিবেচনায় রয়েছে। অন্যান্য ক্যাডারের কর্মকর্তাদের মতো ১ জুলাই থেকেই পঞ্চম গ্রেডের সহযোগী অধ্যাপকদের, অধ্যাপক হিসেবে পদোন্নতি দিয়ে তৃতীয় গ্রেডের বেতন দিতে সরকারি আদেশ জারির দাবি জানানো হয়। নায়েম মহাপরিচালক, এনসিটিবি চেয়ারম্যান, সব শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান এবং জেলা সদরের অনার্স ও মাস্টার্স কলেজের অধ্যক্ষের পদকেও গ্রেড-১ এ উন্নীত করাসহ ৬ দফা দাবি করছেন সরকারি শিক্ষকেরা । বিকল্প ব্যবস্থা চালু না হওয়া পর্যন্ত সিলেকশন গ্রেড ও টাইম স্কেল বহাল রাখারও দাবি শিক্ষকদের।
বর্তমানে দেশে ৩১০টি সরকারি কলেজ, ১৪টি শিক্ষক প্রশিক্ষণ কলেজ (টিটিসি), ১৬টি সরকারি কমার্শিয়াল কলেজ ও চারটি সরকারি মাদ্রাসা-ই-আলিয়া রয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানে শিক্ষকের পদ আছে ১৫ হাজার ২৪৬টি। এর মধ্যে অধ্যাপকের পদ ৬৩৪টি, সহযোগী অধ্যাপক দুই হাজার ৪০৩টি, সহকারী অধ্যাপক চার হাজার ২১৪টি ও প্রভাষকের পদ সাত হাজার ৯৯৫টি । আগামী ২৩ ফেব্রুয়ারি লাগাতার কর্মবিরতি পালনেরও ঘোষণা দিয়েছেন শিক্ষকরা।
শিক্ষা সমিতির মহাসচিব আইকে সেলিম উল্লাহ খোন্দকার বলেন, সকল সরকারি কলেজ, তিনটি আলিয়া মাদ্রাসা, ১৪টি শিক্ষক প্রশিক্ষণ কলেজ ও ১৬টি কমার্শিয়াল কলেজে এ কর্মবিরতি চলছে। বিসিএস শিক্ষা ক্যাডারের এই কর্মকর্তা বলেন, শিক্ষা অধিদপ্তর থেকে সচিব কমিটির কাছে একটি সুপারিশ পাঠানো হয়েছে। ওই সুপারিশে দ্বিতীয় গ্রেডে ৪০টি পদ অন্তর্ভুক্তির সুপারিশ করা হয়েছে। তবে এই নেতা বলেন, এই গ্রেডে আরো পদ বাড়ানোর প্রস্তাব দেয়া হবে।
অপরদিকে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়, প্রকৌশল, কৃষিবিদ ও চিকিত্সক (প্রকৃচি) ও ২৬ ক্যাডারের দাবি বাস্তবায়নে দেয়া সুপারিশগুলো এখনো সচিব কমিটির পর্যালোচনায় রয়েছে। ঠিক কবে নাগাদ তা ঠিকঠাক করা হবে সেটি নিশ্চিত নয়। যদিও পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়, প্রকৃচি-বিসিএস (সমন্বয় কমিটি) ২৭ ক্যাডার ও কেন্দ্রীয় ব্যাংক কর্মচারীদের আন্দোলন স্থগিত করা হয়েছে। ব্যাংক অফিসার্স ওয়েলফেয়ার কাউন্সিল নেতৃবৃন্দ বলছেন, ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালকদের গ্রেড-১ পদের স্কেল ও মর্যাদা দেয়ার বিষয়টি এখনো নিশ্চিত হয়নি। তবে নন-ক্যাডার প্রবেশ পদে ক্যাডার পদের ন্যায় অষ্টম গ্রেড প্রদানে অর্থ বিভাগ সম্মত হয়েছে। এছাড়া চাকরি সংক্রান্ত সংজ্ঞায়ন সম্পর্কিত সমস্যাটির সমাধান হবে বলে অর্থ বিভাগ তাদের নিশ্চিত করেছে।
বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি ফেডারেশনের পক্ষ থেকে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব সোহরাব হোসাইনকে পে-স্কেল সমস্যা সমাধানে কিছু সুপারিশ দেয়া হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের যাতে আগের মতো সুযোগ-সুবিধা বহাল থাকে, সেভাবেই তাঁরা সরকারের কাছে সুপারিশ দিয়েছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের মধ্য থেকে ২৫ শতাংশকে গ্রেড-১-এ (সচিবের সমান) উন্নীত করার সুপারিশ দেয়া হয়েছে। এছাড়া ৫ শতাংশ শিক্ষককে সিনিয়র সচিবের সমান বেতন-স্কেল দেয়ার সুপারিশ করা হয়েছে। এ সুপারিশগুলো এখন পর্যালোচনা করছে সংশ্লিষ্ট বিভাগ।

শিক্ষক নিবন্ধন- যতি বা ছেদ চিহ্ন নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন সমূহ

শিক্ষক নিবন্ধন- যতি বা ছেদ চিহ্ন নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন সমূহ




আমাদের আলোচনায় থাকছে যতি বা ছেদ চিহ্ন নিয়ে।যতি বা ছেদ চিহ্ন থেকে শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষাতে যে প্রশ্ন গুলো আসবার সম্ভাবনা বেশি সেই প্রশ্ন গুলো নিয়ে আমাদের আলোচনা। এখানে গুরুত্বপূর্ণ গুলো আলোচনা করা হলোঃ 

প্রশ্নঃ হৃদয়াবেগ প্রকাশ করতে হলে কোন চিহ্ন বসে? উত্তরঃ বিস্ময় 
প্রশ্নঃ হাইফেন এ কতটুকু থামতে হয়? উত্তরঃ থামার প্রয়োজন নেই 
প্রশ্নঃ এক কথার সাথে অন্য কথার, এক বাক্যের সাথে অন্য বাক্যের অবিচ্ছেদ্য সম্পর্ক থাকলে যে চিহ্ন হয়, তার নাম কি? উত্তরঃড্যাশ 
প্রশ্নঃ সম্বোধনের পর কোন চিহ্ন বসে? উত্তরঃ কমা প্র
শ্নঃ কোন কথার দৃষ্টান্ত বা বিস্তার বোঝাতে বসে– উত্তরঃ ড্যাশ 
প্রশ্নঃ বিস্ময় চিহ্ন কোনটি? উত্তরঃ ! 
প্রশ্নঃ যতি বা ছেদ চিহ্ন কয়টি? উত্তরঃ১২টি 
প্রশ্নঃ প্রান্তিক বিরাম চিহ্ন কোনটি? উত্তরঃপ্রশ্নচিহ্ন 
প্রশ্নঃ ড্যাশ চিহ্ন ব্যবহৃত হয় না– উত্তরঃ সম্বোধন বোঝাতে 
প্রশ্নঃ দাড়ি (পূর্ণচ্ছেদ) এ কত সময় থামতে হয়? উত্তরঃ এক সেকেন্ড 
প্রশ্নঃ দুটি বাক্যের মধ্যে অর্থের সম্বন্ধ থাকলে কোন বিরাম চিহ্ন বসবে? উত্তরঃ সেমিকোলন 
প্রশ্নঃ সমার্থক ও বিপরীতার্থক শব্দের মধ্যে কোন চিহ্ন বসে? উত্তরঃ কোলন 
প্রশ্নঃ কোন যতিচিহ্নের জন্য সবচেয়ে বেশি সময় থামতে হয়? উত্তরঃ দাঁড়ি 
প্রশ্নঃ কমার(,) বিরতিকাল কতক্ষণ? Ans: ১ বলতে যে সময় লাগে 
প্রশ্নঃ ‘দেখ আমি চোর বটে কিন্তু আমি কি সাধ করিয়া চোর হইয়াছি খাইতে পাইলে কে চোর হয়’- বাক্যটিতে বিরামচিহ্ন বসবে– উত্তরঃ ৪ টি 
প্রশ্নঃ কোনটির বিরতিকাল কোলন ড্যাশ -এর বিরতিকালের সমান? উত্তরঃ কোলন 
প্রশ্নঃ পরবর্তী রূপবোধক চিহ্নে কত সময় বিরতির প্রয়োজন? উত্তরঃ থামার প্রয়োজন নেই 
প্রশ্নঃ কোনটি ‘কোলন’? উত্তরঃ : প্রশ্নঃ লেখার সময় বিশ্রামের জন্য আমরা যে চিহ্নগুলো ব্যবহার করে থাকি সেগুলোকে কি বলে? উত্তরঃ বিরামচিহ্ন 
প্রশ্নঃ বাক্যে দৃষ্টান্ত প্রয়োগের জন্য কোন চিহ্ন বসে? উত্তরঃ কোলন 
প্রশ্নঃ কমা চিহ্ন কোনটি? উত্তরঃ , 
প্রশ্নঃ চারটি বিরাম চিহ্নের মধ্যে পূর্ণচ্ছেদ কোনটি? উত্তরঃ দাঁড়ি 
প্রশ্নঃ একাধিক স্বাধীন বাক্যকে একটি বাক্যে লিখলে সেগুলোর মাঝখানে কোন চিহ্ন বসে? উত্তরঃ সেমিকোলন 
প্রশ্নঃ একটি অপূর্ণ বাক্যের পরে অন্য একটি বাক্যের অবতারণা করতে হলে কোন চিহ্ন ব্যবহৃত হয়? উত্তরঃকোলন 
প্রশ্নঃ বাংলা ভাষায় কতটি যতি চিহ্নের প্রচলন রয়েছে? উত্তরঃ ১২টি 
প্রশ্নঃ পূর্ণবাক্য শেষে ব্যবহৃত চিহ্নকে কি বলে? উত্তরঃ দাঁড়ি 
প্রশ্নঃ বিস্ময় চিহ্নের বিরতিকাল কতটুকু? উত্তরঃএক সেকেন্ড প্রশ্নঃ কোনটির বিরতিকাল নেই? উত্তরঃ হাইফেন

প্রাথমিকে পুল শিক্ষকদের নিয়োগে হাইকোর্টের নির্দেশ

প্রাথমিকে পুল শিক্ষকদের নিয়োগে হাইকোর্টের নির্দেশ



govt



সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক পদে উত্তীর্ণ পুল শিক্ষকদের নিয়োগ দেয়ার নির্দেশ দিয়েছে \
হাইকোর্ট।
একই সঙ্গে তাদের নিয়োগ প্রক্রিয়া শেষ না হওয়া পর্যন্ত নতুন করে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ না করারও নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
প্রায় আড়াই হাজার শিক্ষকের আনা আলাদা ৭২টি রিট আবেদনের ওপর শুনানি শেষে গতকাল বুধবার বিচারপতি তারিক উল হাকিম ও বিচারপতি ভীষ্মদেব চক্রবর্তীর সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্টের একটি ডিভিশন বেঞ্চ এ আদেশ দেয়।
গতকাল আদালতে আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার এম আমীর-উল ইসলাম, শেখ মোহাম্মদ মুরশেদ, আইনজীবী মোহাম্মদ সিদ্দিক উল্যাহ মিয়া ও মো. খায়রুল আলম। অপরদিকে রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল আমাতুল করীম।
আইনজীবী মোহাম্মদ সিদ্দিক উল্যাহ মিয়া সাংবাদিকদের জানান, ২০১১ সালের আগস্ট মাসে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি দেয়া হয়। এ বিজ্ঞপ্তির বিপরীতে ১১ লাখ প্রার্থী আবেদন করেন। লিখিত এবং মৌখিক পরীক্ষা শেষে ২০১২ সালের ১২ আগস্ট ২৭ হাজার ৭২০ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়। এর মধ্যে ১২ হাজার ৭০১ জনকে জনকে নিয়োগ দেয় সরকার। বাকিদের পুল শিক্ষক ৭ দিন থেকে ৬ মাসের জন্য কোটার মাধ্যমে নিয়োগ দেয়া হয়।(পুল শিক্ষকরা প্রতিমাসে ৬ হাজার টাকা সম্মানী পান, তাদের কোনো ছুটি নেই, এবং তাদের নিয়োগ সাময়িক)।
এর মধ্যে ২০১৪ সালের ১৪ সেপ্টেম্বর নতুন করে সহকারী শিক্ষক পদে আবার নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দেয়া হয়। ওই বিজ্ঞপ্তির বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট করেন পুল শিক্ষকরা। এ আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে একই সালের ১৯ অক্টোবর হাইকোর্ট বিজ্ঞপ্তি স্থগিত করে রুল জারি করেন। গতকাল বুধবার এ রুল নিষ্পত্তি করে রায় দেন।
আইনজীবী মুরশেদ আরো জানান, প্রায় ৭২টি রিট ছিল। এর মধ্যে আবেদনকারী দুই থেকে আড়াই হাজার হতে পারে। হাইকোর্ট এসব আবেদনকারী পুল শিক্ষকদের নিয়োগ দিতে নির্দেশ দিয়েছে। আর এদের নিয়োগের আগে নতুন করে কোনো নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি বা নিয়োগ না দিতে নির্দেশ দিয়েছে আদালত।
এদিকে জাতীয় সংসদে : সাতক্ষীরা-৪ আসনের সংসদ সদস্য এস এম জগলুল হায়দারের সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, যে সব উপজেলায় বেসরকারি স্কুল বা কলেজ সরকারিকরণ করা হবে সেসব স্কুল ও কলেজের শিক্ষকরা কোথাও বদলি হতে পারবেন না।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা ইতোমধ্যে ঘোষণা দিয়েছি, যেসব উপজেলায় একটিও সরকারি স্কুল বা কলেজ নেই শুধু সেই উপজেলায় আমরা স্কুল বা কলেজ সরকারিকরণ করবো। এই স্কুল-কলেজ যখন সরকারিকরণ করবো তখন সেখানকার শিক্ষকরা কোথাও বদলি হতে পারবেন না। তাদের স্ব স্ব স্কুল বা কলেজে থাকতে হবে।

Samsung Galaxy A7 Full Specification

Samsung Galaxy A7 Full Specification 


Samsung Galaxy A7 Full Specification
Available with a multiple dual-SIM/microSD slot
Steel structure sandwiched between 2.5D Gorilla Cup 4
5.5″ Extremely AMOLED of 1,080 x 1,920px quality, ~401ppi
Octa-core Cortex-A53 processer, 3GB of RAM, Adreno 405 GPU; Snapdragon 615 chipset (also available with an Exynos 7580 chipset)
Android operating system 5.1 Lollipop with TouchWiz, concept support
13MP digicam with f/1.9 aperture and OIS; 1080p movie recording; 5MP front-facing digicam, 1080p video
16GB of built-in storage; 11GB customer available; microSD port (same as SIM2 slot)
LTE Cat. 4 150Mbps, Wi-Fi a/b/g/n, GPS, GLONASS, Wireless 4.1, ANT+, NFC, FM Radio
2,600  mAh battery power
Main disadvantages
No 4K movie or 1080p@60fps
Restricted storage space out of the box, no 32GB version
No MHL (but USB OTG is supported)

মোবাইল পরিচিতি

এন্ড্রয়িড ললিপপ চালিত এই ফোনটি বাজারে ভাল পরিচিতি লাভ করেছে
এই ফোনটির মধ্যে আছে Android operating system 5.1 Lollipop ১৩ মেগা পিক্সেল কেমেরা এবং ফ্রন্ট কেমেরা ৫ মেগা পিক্সেল
দুই সিম কার্ড ব্যবহার করতে পারবেন, এফ এম রেডিউ সুনতে পারবেন
এর ডিসপ্লে ৫.৫ ইঞ্চি এবং পিক্সেল ডেস্টেনেটি 401 ppi তার মানে অনেক পরিস্কার ডিসপ্লে
এর প্রসেসর Octa-core Cortex-A53 processer
ফোন মেমোরি 16GB of built-in storage
৩ জিবি র‍্যাম
ব্যাটারিয় অনেক সক্তি সালি 2,600  mAh
Mobile Price বাজারে মুল্য 29900 Tk
এই টিউনটি সবার আগে প্রকাশিত হয়েছে এই সাইটে  Samsung A7 Mobile Price 

২৩ টিটি কলেজের বিএড সনদধারীরাও উচ্চতর স্কেল পাবেন

The certificate holders will get a higher scale TT at 23 bieda

২৩ টিটি কলেজের বিএড সনদধারীরাও উচ্চতর স্কেল পাবেন


Education Ministry

অবশেষে বিশেষ তালিকাভুক্ত সেই ২৩ বেসরকারি টিচার্স ট্রেনিং কলেজের ওপর থেকে শনির দশা দূর হলো। এখন থেকে এসব কলেজ থেকে বিএড সনদ অর্জনকারীরাও উচ্চতর স্কেলে বেতন ভাতা পাবেন। ২৮ জানুয়ারি মন্ত্রণালয়ের এক পত্রে উচ্চতর স্কেল পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ২০০৮ সালের এক সিদ্ধান্তে এসব কলেজ থেকে পাস করা বিএড শিক্ষকদের উচ্চতর স্কেল পাওয়া স্থগিত হয়ে যায়।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের আইন শাখার যুগ্মসচিব ডা. মো. ফারুক হোসেন স্বাক্ষরিত চলতি বছরের ২৮ জানুয়ারির পত্রে বলা হয়, হাইকোর্টের রায়ের পরিপ্রেক্ষিতে শিক্ষামন্ত্রনালয় শুধুমাত্র বাদী ২৩ বেসরকারি টিচার্স ট্রেনিং কলেজ থেকে বিএড সনদ অর্জন কারী শিক্ষকদের বিএড স্কেল প্রদানের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে।এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে মহাপরিচালক(অধ্যাপক ফাহিমা খাতুন), মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরকে নির্দেশ দিয়েছে।
আরো বলা হয়, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ করে ২৩ টি বেসরকারি টিটি কলেজ হাইকোর্টে মামলা (৫০৩৮/২০০৯)করলে আদালত সেই সিদ্ধান্ত অবৈধ ঘোষণা করেন।
মন্ত্রণালয় হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে(আপিল বিভাগ)আপিল করে,তবে রায় স্থগিত না হওয়ায় এসব কলেজ থেকে পাস করা বিএড শিক্ষকদের উচ্চতর স্কেল প্রদানে কোনো বাধা নেই।
তাই মন্ত্রণালয় সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে, আপিল বিভাগে মামলা নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত শুধুমাত্র এই ২৩ টিটি কলেজ থেকে বিএড সনদধারি শিক্ষকদের উচ্চতর স্কেল প্রদান করতে হবে। মামলা নিস্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত এ আদেশ বহাল থাকবে।
কলেজগুলো হচ্ছে:
হাজী ওয়াজেদ আলী টিচার্স ট্রেনিং কলেজ, সাতক্ষীরা,পিরোজপুর টিচার্স ট্রেনিং কলেজ, পিরোজপুর, বগুড়া বি.এড কলেজ, বগুড়া,জয়পুরহাট টিচার্স ট্রেনিং কলেজ, জয়পুরহাট,পরশপাথর শিক্ষক প্রশিক্ষণ কলেজ, বন্দর, চট্টগ্রাম, দক্ষিণবঙ্গ টিচার্স ট্রেনিং কলেজ, পটুয়াখালী,কলেজ অব এডুকেশন, আমাতনগঞ্জ, বরিশাল,কুমিল্লা মডেল এডুকেশন রিসার্স সেন্টার, দক্ষিণ ঠাকুরপাড়া, লাকসার রোড, কুমিল্লা,সিটি টিচার্স ট্রেনিং কলেজ, চট্টগ্রাম,ন্যাশনাল টিচার্স ট্রেনিং কলেজ, চট্টগ্রাম,হাজীগঞ্জ আইডিয়াল কলেজ অব এডুকেশন, হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর,কলেজ অব এডুকেশন রিসার্স এন্ড ট্রেনিং, বিজয়নগর, ঢাকা,আমিরুল ইসলাম কাগজী টিচার্স ট্রেনিং কলেজ, পাইকগাছা, খুলনা,মহানগর টিচার্স ট্রেনিং কলেজ, ১৮৬/এ, নিউ পল্টন লাইন, আজিমপুর, ঢাকা,মুন্সী মেহেরউল্লাহ টিচার্স ট্রেনিং কলেজ,২৫৩, বিমানবন্দর সড়ক, যশোর,মাগুরা টিচার্স ট্রেনিং কলেজ, মাগুরা সদর, এডি একাডেমি, মাগুরা,যশোর টিচার্স ট্রেনিং কলেজ, পালবাড়ি, মুর্তির মোড়, যশোর,উপশহর টিচার্স ট্রেনিং কলেজ, যশোর,সরোয়ার খান টিচার্স ট্রেনিং কলেজ, খুলনা, মঠবাড়িয়া টিচার্স ট্রেনিং কলেজ, পিরোজপুর,কক্সবাজার টিচার্স ট্রেনিং কলেজ, চৌধুরীপাড়া লিংক, কক্সবাজার, সেকান্দার শিক্ষক প্রশিক্ষণ কলেজ, মতলব, চাঁদপুর, ডঃ মিয়া আব্বাস উদ্দীন টিচার্স ট্রেনিং কলেজ, বাগেরহাট।

ফেসবুকে যে দুটি অপরাধ করলে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যেই ব্যবস্থা নেবে – সরকার

Facebook will take action within 48 hours after the crime - government Must Read it

সবাই জেনে রাখুন !!! ফেসবুকে যে দুটি অপরাধ করলে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যেই ব্যবস্থা নেবে – সরকার


 Facebook Warning


ডাক ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট তারানা হালিম বলেছেন, নারীর প্রতি সহিংসতা ও সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের বিষয়ে অভিযোগ জানালে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে পদক্ষেপ নেবে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ। একই সঙ্গে কী ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে সেটিও একই সময়ের মধ্যে আমাদের জানানো হবে।
ফেসবুক কর্তৃপক্ষের সঙ্গে বৈঠক শেষে দেশে ফিরে রোববার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।
তারানা হালিম বলেন, আপত্তিকর কনটেন্ট অপসারণ ছাড়াও সব ধরনের সাইবার থ্রেট রোধে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেয়ার বিষয়ে আশ্বাস দিয়েছে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ।
এর আগে গত ১১ জানুয়ারি সিঙ্গাপুর সফরে যান প্রতিমন্ত্রী। এসময় ফেসবুক, গুগল ও মাইক্রোসফট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি।
তারানা হালিম বলেন, নারীর প্রতি সহিংসতা ও সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের বিষয়ে অভিযোগ জানালে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে এই পদক্ষেপ নেবে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ। একই সঙ্গে কী ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে সেটিও একই সময়ের মধ্যে আমাদের জানানো হবে।
তারানা হালিম বলেন, আপত্তিকর কনটেন্ট অপসারণ ছাড়াও সব ধরনের সাইবার থ্রেট রোধে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেয়ার বিষয়ে আশ্বাস দিয়েছে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ।
এর আগে গত ১১ জানুয়ারি সিঙ্গাপুর সফরে যান প্রতিমন্ত্রী। এসময় ফেসবুক, গুগল ও মাইক্রোসফট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি।
সরকার কোনও তথ্য চাইলে তা ৪৮ ঘণ্টার মধ্যেই ফেসবুক কর্তৃপক্ষ সরবরাহ করবে বলে জানিয়েছেন ডাক ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম।
সিঙ্গাপুরে ফেসবুক কর্তৃপক্ষের সঙ্গে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়েছে বলে রোববার এক সংবাদ সম্মেলনে জানান তিনি।
ফেসবুক, গুগল ও মাইক্রোসফট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে বৈঠক এবং সাইবার নিরাপত্তা কার্যক্রম পরিদর্শনে সম্প্রতি সিঙ্গাপুর ও মালয়েশিয়া সফর করেন ডাক ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী।
তিনি বলেন, বৈঠকে বাংলাদেশে ফেসবুকের অ্যাডমিন নিয়োগের জন্য বলা হলে জবাবে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ জানায়, বাংলাদেশ সরকারের যে ধরনের তথ্য প্রয়োজন তা সরবরাহের জন্য অ্যাডমিন নিয়োগের প্রয়োজন হবে না।
এছাড়া বৈঠকে ফেসবুক, মাইক্রোসফ ও গুগল কর্তৃপক্ষের সঙ্গে সাইবার নিরাপত্তা ও ইন্টারনেটের নিরাপদ ব্যবহার সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে বলেও জানান প্রতিমন্ত্রী।

ফ্রী ইন্টারনেট ব্যাবহার করুন বৈধ ভাবে। গড় Speed 6MB/s

Free internet use legally . Average Speed ​​6MB / s
ফ্রী ইন্টারনেট ব্যাবহার করুন বৈধ ভাবে। গড় Speed 6MB/s



free net



আমরা অনেকেই ইন্ডিয়ান Tata Sky, Airtel এবং Videocon দিয়ে স্যাটেলাইট টিভি ব্যবহার করি। বর্তমানে এগুলো দিয়ে আমরা HD চ্যানেল গুলোও দেখতে পারি। বাংলাদেশে HD উন্মুক্ত থাকার কারণে আমরা Tata Sky, Airtel এবং Videocon এদের মাধ্যমে উন্নত গতি সম্পন্ন ইন্টারনেট পেতে পারি। এগুলো সবার না জানলেও চলবে, সুতরাং কাজের কথায় আসি।
এভাবে ইন্টারনেট চালানোর জন্য আমাদেরকে অনেকগুলো ইকুইপমেন্টস এর সংযোগ করতে হবে।
যেগুলি লাগবেঃ
    Tata Sky, Airtel বা Videocon এর ডিস এবং LNB
    স্পিলেটার(যদি এক সংযোগ এ টিভি দেখতে চান শুধু মাত্র সেক্ষত্রে)
    কো অক্সিয়াল ক্যাবল
    ইথারনেট ক্যাবল
    ক্যাবল মডেম
    ইথারনেট কনভার্টার
ইন্সটলেসানঃ
Tata Sky, Airtel বা Videocon এর ডিস এবং LNB:
প্রথমে  Tata Sky, Airtel বা Videocon এর ডিস দক্ষিন পশ্চিম দিকে বসাতে হবে অবশ্যই ক্লিয়ার ভিউ থাকতে হবে। তার পরে সঠিক ভাবে LNB টা বসাতে হবে।এক্ষত্রে ডিসটা সঠিক ভাবে বসানোর জন্য মিটার এর সাহায্য নিতে পারেন। এটা অবশ্যই সঠিক ভাবে না বসালে আপনি ইন্টারনেট চালাতে পারবেন না।
একটা কথা LNB টা অবশ্যই Twin LNB হতে হবে। Twin LNB না হলে HD আসবে না,আর HD না হলে এটা কাজ করবে না।
কো অক্সিয়াল ক্যাবল:
Twin LNB থেকে দুইটা কো অক্সিয়াল ক্যাবল বের হয় যদি ক্যাবল মডেম ব্যবহার করেন তাহলে মডেমের TX Port এ একটা এবং RX Port এ একটা ক্যাবল সংযুক্ত করুন এবং মডেমের LAN Port সরাসরি আপনার পিসির ইথারনেট Port এ যুক্ত করুন ।আর যদি ইথারনেট কনভার্টার ব্যবহার করেন সেক্ষত্রে কনভার্টারের Connector এর সাথে কো অক্সিয়াল ক্যাবল দুটি সংযুক্ত করুন ইথারনেট কনভার্টার থেকে একটা ইথারনেট ক্যাবল বের হয় সেটা আপনার আপনার পিসির ইথারনেট Port এ যুক্ত করুন করুন,
ব্যাস আপনার কাজ মোটামুটি হয়ে গেছে এবার বলি পিসির ইন্সটলেসানঃ
আপনার পিসি অন করুন এবং নিচের ধাপ গুল অনুসরন করুনঃ
Start button> control panel> Network connection> Create a new Network> Connect to the Internet Radio> Choose from the a list of Internet Service providers>Finish
আপনার কাজ শেষ এবার যেকোন Browser ওপেন করুন আর ব্যবহার করুন  4MB/S গতি।

Zika Virus Another name that threaten " Unemployed virus "

Zika Virus Another name that threaten " Unemployed virus "

আতঙ্কের আরেক নাম “জিকা ভাইরাস”


বর্তমান বিশ্বে আতঙ্কের আরেক নাম "জিকা ভাইরাস"। সম্প্রতিতে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জিকা ভাইরাস নিয়ে সতর্কতা জারি করেছে । এ ভাইরাসটি দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে এবং তাতে ৩০ থেকে ৪০ লাখ লোক আক্রান্ত হতে পারে।  ভারত, পাকিস্তানে এই ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার খবর পাওয়া গেলেও বাংলাদেশ এখনো এ থেকে মুক্ত। তবে প্রতিবেশী দেশ হওয়ায় বাংলাদেশকেও বিশেষভাবে সতর্ক থাকতে হবে। আর এই "জিকা ভাইরাস" সম্পর্কে ১৫টি তথ্য নিয়ে লিখছি


Zika Virus



১.'জিকা' নামকরণের ইতিহাস

‘জিকা’  নামটি নেওয়া হয়েছে উগান্ডার জিকা বন থেকে। ১৯৪৭ সালে হলুদ জ্বর নিয়ে গবেষণার সময় বিজ্ঞানীরা জিকা বনে একটি খাঁচায় একটি বানর রাখে। পরে বানরটি জ্বরে পড়লে তার দেহে একটি সংক্রামক এজেন্টের উপস্থিতি শনাক্ত করা হয়। ১৯৫২ সালে এর নাম দেয়া হয় জিকা ভাইরাস। এরপর ১৯৫৪ সালে নাইজেরিয়ায় এক মানুষের দেহে এই ভাইরাস পাওয়া যায়।

২. জিকা ভাইরাস কী?

পশ্চিম গোলার্ধের গ্রীষ্মমণ্ডলীয় এলাকায় একটি ভাইরাস জিকা।  ইয়েলো ফিভার, ওয়েস্ট নাইল, চিকুনগুনিয়া ও ডেঙ্গু যে গোত্রের সদস্য, জিকা ভাইরাসও একই গোত্রের অন্তর্ভুক্ত একটি ফ্লাভিভাইরাস। যা অনেকটা ডেঙ্গুর মতো হলেও তার চেয়ে হালকা প্রভাব ফেলে দেহে।

৩. কিভাবে ভাইরাসটি ছড়ায়?

এডিস মশার মাধ্যমে দ্রুত এ ভাইরাসটি ছড়ায়। ভাইরাসটির সংক্রমণ  ঘটেছে এমন কোনো রোগীকে এডিস মশা কামড়ানোর মধ্য দিয়ে এর স্থানান্তর হয়। পরে ওই মশাটি অন্য ব্যক্তিদের কামড় দিলে তা ছড়াতে থাকে। এরপর ওই ব্যক্তিদের মাধ্যমেই ভাইরাসটির বিস্তার ঘটতে থাকে।

৪. কিভাবে বুঝব জিকা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছি কি না?

সংক্রামিত ব্যক্তিদের শরীরে ভাইরাসটির সামান্য উপসর্গ দেখা যায়। যেমন জ্বর, মাথাব্যথা, র্যাশ এবং চোখ গোলাপি রঙ ধারণ করা। প্রকৃতপক্ষে শতকরা ৮০ শতাংশ সংক্রামিত ব্যক্তিই আঁচ করতে পারেন না যে তাদের শরীরে ভাইরাসটি রয়েছে। এসব কারণে ভাইরাসটি নির্ণয় করা কঠিন আর এ সুযোগে ভাইরাসটি দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। এক্ষেত্রে আপনার রোগটি হয়েছে বলে সন্দেহ হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

৫. ভাইরাসটি কাদের ক্ষেএে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিকর?

এ রোগটি সাধারণ মানুষের তেমন ক্ষতি করে না। কয়েক দিন বিশ্রাম করলেই তা সেরে যায়। শুধু গর্ভবতী নারীদের আক্রান্ত হলেই শিশুর মারাত্মক ক্ষতির আশঙ্কা থাকে।

৬. গর্ভাবস্থার কোন পর্যায়ে জিকা ভাইরাস বেশি বিপজ্জনক?

চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, গর্ভাবস্থার প্রথম দিকে যদি জিকা ভাইরাস আক্রমণ করে তাহলে তা বেশি বিপজ্জনক। এ সময় ভাইরাসটি গর্ভস্থ শিশুর দেহে আক্রমণ করে এবং শিশু মস্তিষ্কের ক্ষতি ও বিকলাঙ্গ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

৭. ভাইরাসটি শিশুর মস্তিষ্কের ক্ষতি করে কিভাবে?

গর্ভবতী নারীরা এ ভাইরাসে আক্রান্ত হলে তা শিশুর মারাত্মক ক্ষতি করে এবং শিশু বিকলাঙ্গ হওয়ার আশঙ্কা থাকে। এ কারণেই জিকা ভাইরাস বিশ্বের মনোযোগ টেনেছে। এটির মূল কারণ মাইক্রোসেফালি নামে একটি নিউরোলজিক্যাল ডিসঅর্ডার ও ভাইরাসটির মধ্যে যোগসূত্র। এর কারণে সদ্যজাত শিশুদের মস্তিষ্ক স্বাভাবিক আকারের চেয়ে ছোট হয়। এছাড়া এর কারণে শিশুদের মাঝে বিকাশজনিত সমস্যা দেখা দেয় এবং কখনো কখনো মৃত্যুও হতে পারে।

৮. কতটি দেশে এর সংক্রমণ ঘটেছে?

আমেরিকাজুড়ে এখন পর্যন্ত অন্তত ২৫টি দেশে ভাইরাসটি স্থানীয়ভাবে সংক্রমিত হয়েছে। দেশগুলো হচ্ছে বার্বাডোজ, বলিভিয়া, ব্রাজিল, কেপ ভেরদে, কলম্বিয়া, ডোমিনিকান রিপাবলিক, ইকুয়েডর, এল সালভাদর, গুয়েতেমালা, গুইয়ানা, হাইতি, হন্ডুরাস, মেক্সিকো, পানামা, মারতিনিক, প্যারাগুয়ে, পুয়ের্তো রিকো, সেন্ট মার্টিন, সুরিনাম, সামোয়া, দ্য ইউএস ভার্জিন আইল্যান্ডস ও ভেনেজুয়েলা। যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট সিডিসি এ তথ্য দিয়েছে।

৯. বিশ্বের কোন কোন দেশে গর্ভবতী নারীদের জন্য এটি বিপজ্জনক? বাংলাদেশে এ রোগটি আক্রমণের সম্ভাবনা কতখানি?

বিশ্বের প্রায় দুই ডজনের কিছুটা বেশি দেশে এ ভাইরাসটির আশঙ্কা রয়েছে। এসব দেশের মধ্যে ক্যারিবিয়ান, মধ্র আমেরিকান ও দক্ষিণ আমেরিকান দেশ উল্লেখযোগ্য। এল সালভাদোর, কলম্বিয়া, হন্ডুরাস, ইকুয়েডরের মত দক্ষিণ আমেরিকার দেশগুলি ২০১৮  সাল পর্যন্ত মহিলাদের সন্তানধারণের পরিকল্পনা বাতিল করতে বলেছে  বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ‘হু’। তারা জানিয়েছে জিকা ভাইরাস ‘বিস্ফোরণের মত ছড়িয়ে পড়ছে।’ ভারতেও এই ভাইরাস ছড়িয়ে পড়তে পারে বলে সতর্কতা জারি করেছে ‘হু’। এ কারণে ভারত থেকে বাংলাদেশেও আক্রমণ হতে পারে জিকা ভাইরাসের।

১০. আমি গর্ভবতী এবং জিকা ভাইরাস আক্রান্ত দেশে ভ্রমণ করেছি। এখন  কী করা উচিত?

গর্ভবতী নারী এবং জিকা ভাইরাস আক্রান্ত দেশে ভ্রমণ করলে আপনার রক্ত পরীক্ষা করতে হবে। এক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে আল্ট্রাসাউন্ড পরীক্ষাও করতে হবে। চিকিৎসক আপনার দেহের লক্ষণ মিলিয়ে জিকা ভাইরাস হয়েছে কি না, তা জানাবেন।

১১. জিকা ভাইরাস আক্রান্ত হলে শিশুরও পরীক্ষা করতে হবে কি?

জিকা ভাইরাস আক্রান্ত হলে শিশুরও পরীক্ষা করতে হতে পারে। তবে এক্ষেত্রে মায়ের যদি জিকা ভাইরাস আক্রান্ত দেশগুলোতে ভ্রমণের অভিজ্ঞতা থাকে কিংবা অন্য কোনোভাবে জিকা ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে তবে শুধু তা হলেই শিশুর পরীক্ষা প্রয়োজন হতে পারে।

১২. জিকা ভাইরাসের কোনো  চিকিৎসা আছে কি?

না। জিকা ভাইরাসে আক্রান্ত হলে কোনো চিকিৎসা নেই। তবে এ রোগটি সাধারণ মানুষের তেমন ক্ষতি করে না। কয়েক দিন বিশ্রাম করলেই তা সেরে যায়।

১৩. এর  কী কোনো টিকা রয়েছে?

না। এখনও জিকা ভাইরাসের টিকা আবিষ্কৃত হয়নি। তবে এটি বানানোর চেষ্টা করছেন গবেষকরা। এটি হাতে আসতে এক দশক সময় লাগতে পারে।

১৪.কিভাবে নিরাপদ থাকবেন?

যেহেতু এখন পর্যন্ত এটি প্রতিরোধে কোনো টিকা বা এর চিকিৎসায় কোনো ওষুধ আবিষ্কার হয়নি তাই সংক্রামিত অঞ্চল বা দেশগুলো ভ্রমণ থেকে বিরত থাকতে হবে। ভাইরাসটির সংক্রমণ থেকে বাঁচতে এটাই একমাত্র উপায় বলে বিশেষজ্ঞদের মত।

১৫. আগেই ভাইরাসটি শনাক্ত হলেও কেন তা প্রতিরোধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি?

অতীতে জিকা ভাইরাস আক্রান্তদের তেমন কোনো ক্ষতিকর প্রভাব পাওয়া যায়নি। তাই ভাইরাসটির প্রতিরোধক ওষুধ তৈরি করা হয়নি। এছাড়া ভাইরাসটিকে তেমন ক্ষতিকর মনে না হওয়ায় তার বিরুদ্ধে টিকাও আবিষ্কৃত হয়নি। বর্তমানে এ ভাইরাসের ক্ষতিকর দিক জানতে পারার পর এ ভাইরাসটি প্রতিরোধে সতর্কতা জারি করা হয়েছে।

Pay - scale new direction পে-স্কেল নিয়ে নতুন নির্দেশনা

 Pay - scale new direction পে-স্কেল নিয়ে নতুন নির্দেশনা



pay scale


যাদের সরকারি চাকরিতে নতুন নিয়োগ হয়েছে ও পদোন্নতি পেয়েছেন, তাদের অনলাইনে বেতন নির্ধারণ বাধ্যতামূলক করা হয়েছে।
 
এ ছাড়া যারা ২০১৫ সালের ১ জুলাই থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত সময়ে টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেড পেয়েছেন, তাদেরও অনলাইনে বেতন নির্ধারণ করতে হবে।
 
সম্প্রতি অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে এ-সংক্রান্ত একটি পরিপত্র জারি করা হয়েছে বলে অর্থ মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে।
 
সূত্র জানায়, জাতীয় বেতন স্কেল ২০১৫-এর আদেশ গেজেট আকারে প্রকাশের পর সব সরকারি চাকরিজীবীর জন্য বাধ্যতামূলক অনলাইনে বেতন নির্ধারণ (পে ফিক্সেশন) ব্যবস্থার প্রচলন করা হয়েছে। এর মাধ্যমে সরকারি চাকরিজীবীদের বেতন ও অন্যান্য তথ্যসংবলিত একটি নির্ভুল ডাটাবেজ প্রস্তুত করা হচ্ছে।
 
এ ডাটাবেজ নিয়মিত আপডেট করার স্বার্থে ১ জুলাই ২০১৫ তারিখে অনলাইনে বেতন নির্ধারণের পর যেসব ক্ষেত্রে বিভিন্ন কারণে মূল বেতনের পরিবর্তন হবে, সেগুলোও বেতন নির্ধারণের জন্য প্রস্তুতকৃত ওয়েবসাইট ব্যবহার করে অনলাইনে হালনাগাদ করতে হবে।
 
অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে জারি করা পরিপত্রে এ বিষয়ে চারটি নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
 
প্রথম নির্দেশনায় নতুন নিয়োগের ক্ষেত্রে বলা হয়েছে, ২০১৫ সালের ১ জুলাই থেকে বা তার পরবর্তী সময়ে সরকারি চাকরিতে নতুন নিয়োগ পাওয়া প্রত্যেককে বাধ্যতামূলকভাবে অনলাইনে বেতন নির্ধারণ করতে হবে। অনলাইনে বেতন নির্ধারণ ছাড়া নতুন নিয়োগপ্রাপ্ত কোনো চাকরিজীবীর বেতন  ও ভাতাদি পরিশোধ করা যাবে না।
 
নির্দেশনায় পদোন্নতি সম্পর্কে বলা হয়েছে, ২০১৫ সালের ১ জুলাই বা তার পরবর্তী সময়ে পাওয়া সব সরকারি চাকরিজীবীর প্রত্যেককে পদোন্নতিজনিত কারণে বাধ্যতামূলকভাবে অনলাইনে বেতন নির্ধারণ করতে হবে। অনলাইনে বেতন নির্ধারণ ব্যতিরেকে কোনো চাকরিজীবীকে পদোন্নতিজনিত কারণে উচ্চতর গ্রেডে বেতন ও ভাতাদি পরিশোধ করা হবে না।
 
টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেড সম্পর্কে নির্দেশনায় বলা হয়েছে, যেসব সরকারি চাকরিজীবী ২০১৫ সালের ১ জুলাই থেকে ১৪ ডিসেম্বর সময়ে টাইম স্কেল বা সিলেকশন গ্রেড পেয়েছেন, তাদের সবাইকে প্রতিটি প্রাপ্ত সুবিধার জন্য আলাদা আলাদা বাধ্যতামূলকভাবে অনলাইনে বেতন নির্ধারণ করতে হবে।
 
কোনো চাকরিজীবী এ সময়ের মধ্যে একাধিক সুবিধা পেয়ে থাকলে যে সুবিধা তিনি আগে পেয়েছেন, প্রথমে তার জন্য একবার বেতন নির্ধারণ করতে হবে। এরপর পরবর্তী সুবিধার জন্য পুনরায় বেতন নির্ধারণ করতে হবে। তা না হলে এ সুবিধাপ্রাপ্ত কাউকে উচ্চতর গ্রেডে বেতন ও ভাতা পরিশোধ করা হবে না।
 
পরিপত্রে আরো বলা হয়েছে, উপযুক্ত ক্ষেত্র ছাড়া সময়ে সময়ে জারিকৃত সরকারি আদেশ বা অন্য কোনো কারণে বেতন গ্রেড বা মূল বেতন পুনর্নির্ধারণের ক্ষেত্রে একই পদ্ধতি অনুসরণ করে বাধ্যতামূলকভাবে অনলাইনে বেতন নির্ধারণ করতে হবে।
 
এরই মধ্যে বেতন নির্ধারণের জন্য একটি ওয়েবসাইট তৈরি করা হলেও সেটি এখনো চালু করা হয়নি। খুব শিগগির সবার ব্যবহারের জন্য এটি চালু করা হবে। ওয়েবসাইটটি চালু না হওয়া পর্যন্ত নতুন নিয়োগ ও পদোন্নতি এবং ২০১৫ সালের ১ জুলাই থেকে ১৪ ডিসেম্বর সময়ে প্রাপ্ত টাইম স্কেল, সিলেকশন গ্রেড বা বার্ষিক বেতন বৃদ্ধির কারণে উচ্চতর গ্রেডে বা একই গ্রেডে উচ্চতর ধাপে বেতন ও ভাতা পরিশোধ করা স্থগিত থাকবে।
 
তবে, অনলাইনে বেতন নির্ধারণ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়ে গেলে, সকলে প্রাপ্য অতিরিক্ত বেতন যথানিয়মে বকেয়া হিসেবে প্রাপ্য হবেন।

How to Identify computer hardware problem and solve it easy way Computer এর Hardware সমস্যা বুঝবেন যেভাবে এবং সমাধান করুন সহজেই

How to Identify computer hardware problem and solve it easy way Computer এর Hardware সমস্যা বুঝবেন যেভাবে এবং সমাধান করুন সহজেই 


computer hardware

এজিপির সমস্যাঃ পাওয়ার বাটন প্রেস করার পর কয়েকবার বিপ সাউন্ড হয়। মনিটরে কোন ডিসপ্লে আসেনা। এক্ষেত্রে AGP কার্ডটা খুলে ধুলোবালি পরিস্কার করে আবার লাগিয়ে দিন দেখবেন সমস্যার সমাধান হয়ে গেছে।
RAM এর সমস্যাঃ পাওয়ার বাটন প্রেস করার পর এম্বুলেনস এর মত শব্দ হয়। খুব সম্ভবতঃ RAM লুজ হয়ে গেছে। RAM গুলো খুলে পরিস্কার করে ভালোভাবে লাগিয়ে দিন কাজ হয়ে যাবে। RAM নষ্ট হয়ে গেলে ও এমন আচরন করতে পারে সেক্ষেত্রে ভালো RAM লাগিয়ে টেষ্ট করুন।
Hard disk সমস্যাঃ পিসি অন করার পর বুট হওয়ার সময় একটা নির্দিষ্ট জায়গায় গিয়ে হ্যাং হয়ে যাওয়া। পিসির স্পিড স্লো হয়ে যাওয়া। প্রত্যেকবার অন হওয়ার সময় স্কেনডিস্ক চালু হয়ে যাওয়া। চালু অবস্থায় হটাত করে বন্ধ হয়ে যাওয়ার পর রিস্টার্ট করলে হার্ডডিস্ক খুজে না পাওয়া। এক্ষেত্রে হার্ডডিস্ক ফরমেট করে অপারেটিং সিস্টেম নতুনভাবে ইনস্টল করে দেখতে পারেন। উল্লেখ্য যে উপরোক্ত সসম্যাগুলো অন্য কারনে ও হতে পারে।
পাওয়ার সাপ্লাইয়ের সমস্যাঃ পিসি অন হচ্ছেনা। হটাত করে কোন কারন ছাড়া বন্ধ হয়ে যাচ্ছে অথবা রিস্টার্ট হয়ে যাচ্ছে। ঘনঘন Hang হয়ে যাচ্ছে। এসব সমস্যা বেশীরভাগ সময় পাওয়ার সাপ্লাইয়ের কারনে হয়। ভালো পাওয়ার সাপ্লাই লাগিয়ে দেখুন সমস্যার সমাধান হয় কিনা।
Cooling ফ্যানের সমস্যাঃ সবকিছু ঠিক কিন্তু কিছুক্ষন চলার পর শাটডাউন,রিস্টার্ট,হ্যাং হয়ে যায়।Blue স্ক্রীন চলে আশে। সমস্যা হওয়ার পর রিস্টার্ট করলে আর কাজ করেনা কিন্তু কিছুক্ষন বন্ধ রাখলে আবার ঠিক মত কাজ করে। এই সমস্যাগুলো কুলিং ফ্যান নষ্ট হয়ে গেলে অথবা ঠিক মত কাজ না করলে হতে পারে। উল্লেখ্য, পাওয়ার সাপ্লাইয়ের সমস্যার জন্য ও এগুলো হতে পারে।
- See more at: http://answerglobe.com/hardware/183#sthash.o9fTQMBy.dpuf

মধ্য জানুয়ারিতেই তিন স্তরে ৫ শতাধিক কর্মকর্তার পদোন্নতি

mid- January 5 hundred over the three- level officers promoted
মধ্য জানুয়ারিতেই তিন স্তরে ৫ শতাধিক কর্মকর্তার পদোন্নতি


govt
বছরের শুরুতে মধ্য জানুয়ারিতে তিন স্তরে পদোন্নতি দিতে যাচ্ছে সরকার। উপ-সচিব, যুগ্ম-সচিব এবং অতিরিক্ত সচিব- এই তিন স্তরের পাঁচ শতাধিক কর্মকর্তার পদোন্নতির জন্য প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি প্রায় সম্পন্ন হতে চলেছে। এবারের পদোন্নতি প্রক্রিয়ায় ইতোপূর্বে বঞ্চিতদেরই প্রধান্য দেয়া হবে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে।
সূত্র জানায়, এবার পদোন্নতিতে যোগ্য কোন কর্মকর্তা যেন বঞ্চিত না হন সে বিষয়েও গুরুত্ব দেয়ার নির্দেশ দিয়েছেন জনপ্রশাসনমন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম। অপর একটি সূত্র মতে, পদোন্নতি প্রদানের সংশ্লিষ্ট উইংয়ের স্বজনপ্রীতি বা কোন গাফিলতির কারণে যোগ্য কোন কর্মকর্তারা বাদ পড়লে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাকে তার জবাব দিতে হবে। সন্তোষজনক জবাব দিতে ব্যর্থ হলে সে কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে। মন্ত্রী নিজেই বিষয়টি দেখবেন। অভিযোগ রয়েছে অতীতে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের এক প্রভাবশালী কর্মকর্তার কারণে অনেকে পদোন্নতি বঞ্চনার শিকার হয়েছেন। কোন কোন ক্ষেত্রে আর্থিক সংশ্লেষেরও অভিযোগ রয়েছে। এমনকি প্রভাবশালী ওই কর্মকর্তার কোন এক আত্মীয়কে খুশি না করার জন্যও এক কর্মকর্তাকে পদোন্নতি বঞ্চিত করা হয়েছে এমনও অভিযোগ অতীতে শোনা গেছে। এবার এজাতীয় কোন অভিযোগ এলে মন্ত্রী নিজে বিষয়টি দেখবেন।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এবারের পদোন্নতি প্রক্রিয়ায় ইতিপূর্বে বঞ্চিতরাই প্রাধান্য পাবেন। ১৯৮২ থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত যেসব ব্যক্তি চাকরিতে যোগ দিয়েছেন সেসব ব্যাচের অন্তত হাজার খানেক কর্মকর্তা রয়েছেন যারা বিভিন্ন ধাপে (উপ-সচিব, যুগ্ম-সচিব, অতিরিক্ত সচিব) পদোন্নতি পাননি। এবার তাদেরই বিশেষ সুযোগ দিতে পদোন্নতির প্রক্রিয়াটি শুরু করা হয়েছে। পাশাপাশি ১১তম ব্যাচের কর্মকর্তাদের নতুন করে উপ-সচিব পদে পদোন্নতির তালিকায় নেয়া হচ্ছে। যদিও প্রশাসনে কোন শূন্য পদ নেই। বরং প্রতিটি পদের বিপরীতে অসংখ্য কর্মকর্তার উপস্থিতি প্রশাসনকে ভারি করে তুলেছে।
সর্বশেষ চলতি বছরের ৬ এপ্রিল তিন স্তরে বড় আকারের পদোন্নতি দেয়া হয়। এ সময় অতিরিক্ত সচিব পদে ২৩১, যুগ্ম-সচিব পদে ২৯৯ এবং উপ-সচিব পদে ৩৪৩ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দেয়া হয়। ফলে বর্তমানে মঞ্জুরিকৃত পদের ক্ষেত্রে অতিরিক্ত সচিবের ১০৭ পদে ৩৭৩ কর্মকর্তা, যুগ্ম-সচিবের ৪৩০ পদে ৮৬৯ এবং উপ-সচিবের ৮৩০ পদে এক হাজার ৮১৮ কর্মকর্তা নিয়োজিত আছেন। অবশ্য পরিস্থিতি সামাল দিতে পদোন্নতিপ্রাপ্তদের অধিকাংশকে পদোন্নতি-পূর্ব পদে থেকেই কাজ করতে হচ্ছে। অর্থাৎ অতিরিক্ত সচিব করছেন যুগ্ম-সচিবের কাজ, যুগ্ম-সচিব করছেন উপ-সচিবের কাজ, উপ-সচিব করছেন সিনিয়র সহকারী সচিবের কাজ। অনেকের আবার মঞ্জুরিকৃত পদ জোটেনি। সুপারনিউম্যারারি (সংখ্যাতিরিক্ত) পদে থেকে বিড়ম্বনার মধ্যেই আছেন তারা। তবুু পদোন্নতি পাওয়াটাকে গৌরবের বলেই মনে করেন তারা।
২০০৯ সাল থেকে এ পর্যন্ত আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন মহাজোট সরকারের আমলে ২৪ দফা পদোন্নতি দেয়া হয়েছে। আর এ প্রক্রিয়ায় বঞ্চনার ঘটনাও ঘটেছে। তদবিরের জোরে সিনিয়রকে টপকে জুনিয়রকে পদোন্নতি দেয়া হয়েছে অতীতে বিভিন্ন সময়ে। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের প্রভাবশালী ও মহাক্ষমতাধর ওই কর্মকর্তা ভুল তথ্য উপস্থাপন করে অনেককে বঞ্চিত করেছেন। আর এতেই তাদের কপালও পুড়েছে। এমন কি জনতার মঞ্চে থাকা কর্মকর্তা যারা বিএনপি আমলে কোন পদোন্নতি তো পাননি, বরং কোন রকমে চাকরিটাকে টিকিয়ে রেখেছেন সে সকল কর্মকর্তাকেও ওই কর্মকর্তা পদোন্নতি বঞ্চিত করেছেন বলে অভিযোগ উঠে এসেছে বার বার। পাশাপাশি জামায়াত-বিএনপিপন্থী হয়েও অযোগ্য কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দেয়া হয়েছে এমন কথাও শোনা গেছে। সুশাসনের কথা বলে ‘দলীয় আর নীতিনির্ধারকদের ব্যক্তিগত পছন্দ-অপছন্দের’ নিরিখে দেয়া পদোন্নতিতে বঞ্চিত থাকতে বাধ্য হয়েছেন অনেকেই।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিব ড. কামাল আব্দুল নাসের চৌধুরী অবশ্য অতীতে একাধিকবার বলেছেন, পদোন্নতি না হওয়ার পেছনে কোন রাজনৈতিক কারণ নেই। প্রযোজ্য নম্বর না থাকা, বিভাগীয় বা দুর্নীতির মামলা, শাস্তিপ্রাপ্ত হওয়া, বার্ষিক গোপনীয় প্রতিবেদনে বিরূপ মন্তব্য ইত্যাদি কারণে পদোন্নতি দেয়া সম্ভব হয় না। কিন্তু যারা পদোন্নতি পান না তারা কেবলই বলেন বঞ্চনার কথা। কারণ নিজেরা জানলেও তারা তা বলেন না। আর সরকারও সামাজিক ও পারিবারিক মর্যাদার কথা ভেবে সব তথ্য প্রকাশ করে না।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের নির্ভরযোগ্য সূত্র অবশ্য জানিয়েছে, বেশিরভাগ কর্মকর্তার পদোন্নতি সুনির্দিষ্ট কারণে আটকানো হলেও কিছু কর্মকর্তার পদোন্নতি দলীয় বিবেচনায় দেয়া হয়েছে-এটা ঠিক। তবে তার সংখ্যা বেশি হবে না। আবার ব্যাচভিত্তিক ঠেলাঠেলির প্রতিযোগিতায়ও অনেকে আটকা পড়েছেন।
নতুন করে পদোন্নতি দেয়া হলে প্রশাসনের চেহারাটা কেমন হবে জানতে চাইলে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বলছেন, এখন তো অতিরিক্ত সচিব যুগ্ম-সচিবের পদে কাজ করছেন, এবার পদোন্নতি হলে উপ-সচিবের পদেও তাদের কাজ করতে হবে। আর শাখা কর্মকর্তা বলতে পদের চিহ্নও থাকবে না। মাঠ প্রশাসনে এডিসিরা উপ-সচিব হয়েও সেখানেই থাকবেন। ডিসিরাও যুগ্ম-সচিব হয়ে থাকবেন। নানা ধরনের বিশৃঙ্খলা তৈরি হবে।
তবে সরকারের নীতিনির্ধারকদের মত ভিন্ন। তাদের কথা- বড় ধরনের বিশৃঙ্খলা এড়িয়ে যেসব কর্মকর্তা ন্যায্য পদোন্নতির যোগ্য, তাদেরকে পদোন্নতি না দেয়াটা হবে অন্যায়। প্রশাসন থেকে এ ধরনের অন্যায় দূর হওয়া প্রয়োজন। তাতে প্রশাসনের কর্মকর্তাদের মধ্যে পদোন্নতির নিশ্চয়তা যেমন ফিরবে আবার কাজেও গতিশীলতা আসবে।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, প্রধানমন্ত্রীর সম্মতি অনুযায়ী প্রশাসন ক্যাডারের ২১তম ব্যাচের উপ-সচিব পদে পদোন্নতিযোগ্য অন্য ক্যাডারের কর্মকর্তাদের তালিকা চাওয়া হয়। অন্যদিকে যুগ্ম সচিব ১১তম ব্যাচের পদোন্নতির চিন্তাভাবনা রয়েছে। তবে যুগ্ম সচিব ও অতিরিক্ত সচিব পদে বঞ্চিতরাই অগ্রাধিকার পাবেন। এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট এক কর্মকর্তা বলেন, যে সকল কর্মকর্তা পদোন্নতির যোগ্যতা অর্জন করেছেন, তাদের বিষয়ে প্রাথমিক তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে। যে সব কর্মকর্তা খুব কাছাকাছি সময়ে অবসরে যাবেন, পদোন্নতিতে তাদের বিষয়টিও বিবেচনায় রাখা হচ্ছে।
এদিকে অন্যান্য ক্যাডারের তালিকা চাওয়া সংক্রান্ত চিঠিতে বলা হয়েছে, সিনিয়র স্কেল পদে পাঁচ বছর চাকরিসহ সংশ্লিষ্ট ক্যাডারের সদস্য হিসেবে ১০ বছর চাকরি পূর্ণ হয়েছে এমন কর্মকর্তাদের নাম পাঠাতে বলা হলো। প্রতিটি ক্যাডার থেকে দশ কর্মকর্তার নাম পাঠাতে হবে। চার কারণ সংবলিত কর্মকর্তাদের নামের তালিকা অন্তর্ভুক্ত না করার জন্য অনুরোধ করা হলো। এসব কারণের মধ্যে রয়েছে অনাগ্রহী কর্মকর্তা, জ্যেষ্ঠতা সম্পর্কে কোন আদালতে মামলা বিচারাধীন থাকলে এবং যে সব কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দেয়া হলে আদালত অবমাননা হতে পারে। ২১তম ব্যাচের কর্মকর্তাদের যোগদানের জন্য নির্ধারিত তারিখের পরে যারা ক্যাডার সার্ভিসে যোগদান করেছেন এবং সিনিয়র স্কেলে যাদের চাকরির মেয়াদ পাঁচ বছর পূর্ণ হয়নি।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের চিঠিতে বলা হয়, কোন কর্মকর্তা অপশন দিয়ে উপ-সচিব পদে পদোন্নতি পেলে তাকে আবশ্যিকভাবে পদোন্নতিপ্রাপ্ত পদে যোগদান করতে হবে। কর্মকর্তাদের তালিকা জ্যেষ্ঠতা অনুযায়ী সঠিক এবং নির্ভুলভাবে পাঠাতে হবে। কোন ধরনের ব্যত্যয়ের কারণে যদি কোন কর্মকর্তা ভুলক্রমে পদোন্নতিপ্রাপ্ত হন বা পদোন্নতি থেকে বঞ্চিত হন তাহলে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা এবং সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় বা বিভাগ এর দায়িত্ব বহন করবে। নির্ধারিত তারিখের মধ্যে তালিকা না পাওয়া গেলে পরবর্তীতে পাওয়া তালিকা বা নাম পদোন্নতির জন্য বিবেচনা করা হবে না।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, পদোন্নতিবঞ্চিত কর্মকর্তাদের তালিকা কমিয়ে আনতে জনপ্রশাসনমন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম নিজে উদ্যোগ নিয়েছেন। তিনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে দেখা করে গ্রীন সিগন্যাল পান। এরপরই মন্ত্রণালয়ের উর্ধতনদের ওইভাবে নির্দেশ দেন।
Copyright © 2015 Toneysoft Blog All Right Reserved
^