তৃতীয় শ্রেণির সরকারি কর্মচারীদের পদোন্নতি
The third class of government employees promoted
আমাদের দেশের সরকারি কর্মচারীদের সংখ্যা কর্মকর্তাদের চেয়ে বেশি। সরকারি অফিসের অধিকাংশ কাজ কর্মচারীরাই করে থাকেন। তৃতীয় শ্রেণির কর্মচারীদের অধিকাংশই স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রিধারী। তাদের সহজে পদোন্নতি হয় না। একই পদে ২০/২৫ বছর ধরে কর্মরত থাকতে হয়।
অনেকে একই পদ থেকে অবসরে যান। ঐ সব কর্মচারীকে স্ত্রী-সন্তান, পরিজন নিয়ে অর্থকষ্টে মানবেতর জীবন-যাপন করতে হয়। অন্যদিকে বাংলাদেশ সচিবালয়ে পদোন্নতি খুব সহজেই হয়। পদোন্নতিযোগ্য পদ না থাকলেও অতিরিক্ত পদ সৃষ্টি করে তাদেরকে পদোন্নতি দেওয়া হয়। একই দেশে দুই রকম আইন!
এ অবস্থায়, তৃতীয় শ্রেণির যেসব কর্মচারী ২০/২৫ বছর ধরে একই পদে কর্মরত, তাদের পরবর্তী উচ্চতর পদে পদোন্নতি প্রদান, প্রয়োজনবোধে সচিবালয়ের মতো অতিরিক্ত পদ সৃষ্টি করে পদোন্নতি দেবার ব্যবস্থা করতে সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। এতে তাদের মধ্যে কাজ করার আগ্রহ বাড়বে।
অনেকে একই পদ থেকে অবসরে যান। ঐ সব কর্মচারীকে স্ত্রী-সন্তান, পরিজন নিয়ে অর্থকষ্টে মানবেতর জীবন-যাপন করতে হয়। অন্যদিকে বাংলাদেশ সচিবালয়ে পদোন্নতি খুব সহজেই হয়। পদোন্নতিযোগ্য পদ না থাকলেও অতিরিক্ত পদ সৃষ্টি করে তাদেরকে পদোন্নতি দেওয়া হয়। একই দেশে দুই রকম আইন!
এ অবস্থায়, তৃতীয় শ্রেণির যেসব কর্মচারী ২০/২৫ বছর ধরে একই পদে কর্মরত, তাদের পরবর্তী উচ্চতর পদে পদোন্নতি প্রদান, প্রয়োজনবোধে সচিবালয়ের মতো অতিরিক্ত পদ সৃষ্টি করে পদোন্নতি দেবার ব্যবস্থা করতে সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। এতে তাদের মধ্যে কাজ করার আগ্রহ বাড়বে।