-->
Toneysoft Blog

*We are Inspire Our Technology,* Blogging, Tutorial,Download,Widget,Windows phone android Apps,Web design,Seo, Outsourcing,Antivirus ...

Latest Post Toneysoft blog:

Featured post

How to get 1000 up Visitor per video on your Youtube channel Make Money part 2

How to get 1000 up Visitor per vidos On your You Tube Visitor and And Money Money Hidden Tips Toneysoft :  উপরের টাইটেল দেখে হইত বুজ...

no image
  • Post Title : যে সুযোগ-সুবিধা যোগ হচ্ছে পে-স্কেলে?
  • Posted By :
  • Category:
  • Rating : 100% based on 10 ratings. 10 user reviews.
    | Post views: Viewed
Item Reviewed: যে সুযোগ-সুবিধা যোগ হচ্ছে পে-স্কেলে? 9 out of 10 based on 10 ratings. 9 user reviews.
যে সুযোগ-সুবিধা যোগ হচ্ছে পে-স্কেলে?

Like the Post? Do share with your Friends.

যে সুযোগ-সুবিধা যোগ হচ্ছে পে-স্কেলে?

Pay Scale



     সাম্প্রতিক দেশকাল প্রতিবেদক

বহুল প্রত্যাশিত সরকারি চাকরিজীবীদের অষ্টম পে-স্কেলে ঘোষণার পর তা বাস্তবায়নে এরই মধ্যে প্রায় ২ বছর কেটে গেছে। একের পর এক নানা জটিলতায় পে-স্কেল বাস্তবায়ন পিছিয়ে যাচ্ছে। তবে এমন সব বিভ্রান্তির মধ্যেও আশার কথা শোনালেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। শনিবার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি জানান, যতো জটিলতাই হোক ডিসেম্বর থেকেই পে-স্কেল বাস্তবায়ন হবে। এ মাসেই অষ্টম বেতন কাঠামোর গেজেট প্রকাশ হবে।
 
টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেড বিলুপ্ত হওয়ায় বিকল্প সুবিধা হিসেবে সরকারি চাকরিজীবীদের কিছু সুবিধা দেওয়া হচ্ছে। এদিকে আইন মন্ত্রণালয়ের ভেটিং শেষে অষ্টম বেতন কাঠামো বিজি প্রেস পাঠানো হয়েছে। সেখানে চলছে ছাপানোর প্রস্তুতি। ২-৩ দিনের মধ্যেই এটি পাওয়া যাবে।
 
নয়া এই পে স্কেলে নির্ধারিত একটি সময় অন্তর নবম থেকে তদুর্ধ্ব চতুর্থ গ্রেডের কর্মকর্তাদের বেতন স্কেল স্বয়ংক্রিয়ভাবে এক ধাপ ওপরে ওঠার বিধান রাখা হয়েছে। পাশাপাশি আগের নিয়মের দ্বিতীয়, তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণীর কর্মচারীদের চাকরি জীবনে দুইটি পদোন্নতির সুযোগ সৃষ্টি হচ্ছে। অর্থাৎ কর্মচারীদের চাকরির মেয়াদ ১০ বছর পূর্ণ হওয়ার পরপরই বেতন গ্রেড স্বয়ংক্রিয়ভাবে ওপরে উঠবে এক ধাপ। এর ছয় বছর পর অর্থাৎ চাকরির মেয়াদ ১৬ বছর পূর্ণ হলে সংশ্লিষ্ট কর্মচারীর গ্রেড আরেকবার এক ধাপ ওপরে উঠবে।
 
এছাড়া সিনিয়র সচিবদের সমান বেতন নির্ধারণ করা হতে পারে জাতীয় অধ্যাপকদের জন্য। প্রধানমন্ত্রীর কাছে অর্থমন্ত্রীর পাঠানো একটি প্রস্তাবের সারসংক্ষেপ থেকে এসব তথ্য পাওয়া গেছে।
 
নতুন বেতন কাঠামোতে টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডের বিকল্প হিসেবে উল্লেখিত সুবিধা সংবলিত ওই সারসংক্ষেপ ২২ নভেম্বর প্রধানমন্ত্রীর কাছে পাঠান অর্থমন্ত্রী। সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রী সেটিতে অনুমোদন দিয়েছেন। এরপর এটি ভেটিংয়ের জন্য আইন মন্ত্রণালয়ে হয়।
 
এ প্রসঙ্গে অর্থ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মাহবুব আহমেদ বলেন, নতুন বেতন স্কেল ভেটিংয়ের জন্য আইন মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়। সেখান থেকে এনে অষ্টম জাতীয় বেতন স্কেলের প্রজ্ঞাপন জারি করা হবে।
 
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, নতুন বেতন স্কেলের প্রজ্ঞাপন তৈরি ও ছাপার প্রস্তুতি চলছে। আইন মন্ত্রণালয় থেকে আসার পর এটি সর্বশেষ দেখানো হবে প্রধানমন্ত্রীকে। সংশ্লিষ্টদের ধারণা, চলতি সপ্তাহেই প্রজ্ঞাপন জারি হতে পারে।
 
প্রধানমন্ত্রীর কাছে পাঠানো সারসংক্ষেপে উল্লেখ করা হয়েছে, চাকরির মেয়াদ তিন বছর পূর্ণ হওয়ার পর অষ্টম গ্রেডের একজন কর্মকর্তার বেতন স্কেল স্বয়ংক্রিয়ভাবে সপ্তম গ্রেডে চলে যাবে। চার বছর পূর্ণ হলে সেখান থেকে উন্নীত হবেন ৬ষ্ঠ গ্রেডে। পাঁচ বছর পূর্ণ হলে তিনি ৬ষ্ঠ থেকে উন্নীত হবেন ৫ম গ্রেডে। ১০ বছর চাকরির পর ওই কর্মকর্তা পঞ্চম থেকে ৪র্থ গ্রেডে উন্নীত হবেন।
 
একইভাবে চতুর্থ গ্রেডে চাকরির মেয়াদ ১২ বছর পূর্ণ হওয়ার পর তার গ্রেড পরিবর্তন হয়ে ৩য় গ্রেডে উঠবে। আবার তৃতীয় থেকে দ্বিতীয় গ্রেডে যেতে পূর্ণ করতে হবে ১৪ বছর। একইভাবে ১৭ বছর পূর্ণ হওয়ার পর ওই কর্মকর্তা স্বয়ংক্রিয়ভাবে প্রথম গ্রেডে উন্নীত হবেন। তবে চতুর্থ গ্রেডের পর থেকে পদোন্নতি হবে পদশূন্যতার বিবেচনায়।
 
সারসংক্ষেপে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেড বাদ দেয়ার পর অনেকেই শুধু পদোন্নতি থেকে বঞ্চিত হবেন না বরং উচ্চতর বেতন থেকেও বঞ্চিত হবেন। এটি মোটেও কাম্য নয়। সেজন্য আমি একটি বিকল্প প্রস্তাবে প্রধানমন্ত্রীর সম্মতি নিয়েছি। তদনুযায়ী সন্তোষজনক চাকরি করার বিভিন্ন শর্ত পূর্ণ করলে যে কোনো কর্মচারী এ ব্যবস্থায় অন্তত ২টি পদোন্নতি সম্বন্ধে নিশ্চিত হবেন। এতে মনে হয়, নবম গ্রেডের নিচে যারা চাকরি করেন তাদের আর কোনো ক্ষোভের কারণ থাকবে না।’
 
এছাড়া বিদ্যমান যেসব ক্যাডারে একশ’র বেশি সদস্য আছে সেগুলোতে প্রথম গ্রেডের একটি পদ সৃষ্টির সুপারিশ করেছেন অর্থমন্ত্রী। অর্থাৎ পরিবার পরিকল্পনা, কারিগরি শিক্ষা, সমবায়, ইকোনমিক, পরিসংখ্যান ও টেলিকমে একটি করে ৬টি প্রথম গ্রেডের পদ সৃষ্টি করার কথা বলা হয়েছে। সেখানে আরও বলা হয়, অতিরিক্ত এই ৬টি পদ সৃষ্টি করা হলে প্রথম গ্রেডের পদের সংখ্যা ৩৮টি হবে।
 
একইভাবে আনসার, সড়ক ও জনপথ, সাধারণ শিক্ষা, জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল, প্রাণিসম্পদ, মৎস্য, ডাক, গণপূর্ত, খাদ্য ও বন এগুলোতে দ্বিতীয় গ্রেডের একটি করে পদ সৃষ্টির সুপারিশ করেছেন অর্থমন্ত্রী।
 
দ্বিতীয় গ্রেডের নতুন ১০টি পদ সৃষ্টি করা হলে এ গ্রেডে মোট পদের সংখ্যা হবে ১০১টি। এছাড়া সমবায় ও পরিসংখ্যান ক্যাডারে তৃতীয় গ্রেডের পদ একটি করে মোট দুটি সৃষ্টির সুপারিশ করা হয়েছে। সেখানে বলা হয়, ২৪টি পদ রয়েছে তৃতীয় গ্রেডের।
 
অর্থমন্ত্রী সারসংক্ষেপে তার বক্তব্যে বলেন, চতুর্থ গ্রেডে বিভিন্ন ক্যাডারে ২ হাজার ২৫২ জন কর্মরত রয়েছেন। এর সঙ্গে ১৭৬টি নতুন পদ সৃষ্টির ফলে মোট পদের সংখ্যা দাঁড়াবে ২ হাজার ৪২৭টি। এই পদের তিন শতাংশ চতুর্থ গ্রেডে পদোন্নতি পাবেন। এতে প্রশাসন ক্যাডারে ৫ম থেকে ৪৫টি পদ চতুর্থ গ্রেডে আসবে। এছাড়া কৃষি ক্যাডারে ৩৬টি পদ চতুর্থ গ্রেডে থাকবে। কারিগরি শিক্ষায় চতুর্থ গ্রেডের পদ সংখ্যা পরিবর্তন না করে ৩০টি পদ হবে। প্রাণিসম্পদে মোট পদসংখ্যা থেকে ৪০টি পদ চতুর্থ গ্রেডে থাকবে। মৎস্য ক্যাডারেও একই শর্তে ২৫টি পদ চতুর্থ গ্রেডে থাকবে। সেখানে আরও বলা হয়, এসব ক্যাডারে নিযুক্ত ও পদায়ন নীতিমালাকে ছয় মাসের মধ্যে সংশোধন করে উল্লেখিত পদগুলো ক্যাডারে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।
 
প্রসঙ্গত, ৭ সেপ্টেম্বর মন্ত্রিসভার বৈঠকে অষ্টম জাতীয় বেতন স্কেল অনুমোদন করা হয়। ঘোষিত নতুন বেতন কাঠামোর ব্যাপারে বিভিন্ন অভিযোগ উঠতে থাকে।
 
বিশেষ করে প্রকৃচি, বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি, বিসিএস শিক্ষক সমিতি, ২৬টি ক্যাডার সমিতি বেতনভাতার বিষয়ে বেশকিছু আপত্তি তুলে ধরে। এ প্রেক্ষাপটে বেতন বৈষম্য দূরীকরণ মন্ত্রিসভা কমিটিকে পর্যালোচনার দায়িত্ব দেয়া হয়। ওই কমিটি বৈঠক করে নতুন পে-স্কেল নিয়ে ইতিবাচক একটি সমাধানের পক্ষে অভিমত দিয়েছে।
0 Comments
Disqus
Fb Comments
Comments :

No comments:

Post a Comment

Copyright © 2015 Toneysoft Blog All Right Reserved
^